সিঙ্গাপুর সর্বনিম্ন বেতন কত এবং কোন কাজের চাহিদা বেশি ২০২৫
পোস্ট সূচীপত্রঃ সিঙ্গাপুর সর্বনিম্ন বেতন কত ২০২৫ জানতে পড়ুন
- সিঙ্গাপুর বেতন কত ২০২৫
- সিঙ্গাপুর সর্বনিম্ন বেতন কত ২০২৫
- সিঙ্গাপুরে সর্বোচ্চ বেতন কত ২০২৫
- সিঙ্গাপুরের ড্রাইভিং কাজের বেতন কত ২০২৫
- সিঙ্গাপুরে ওয়েল্ডিং কাজের বেতন কত ২০২৫
- সিঙ্গাপুরের কনস্ট্রাকশন কাজের বেতন কত ২০২৫
- সিঙ্গাপুরে কোন কাজের চাহিদা বেশি ২০২৫
- সিঙ্গাপুর ভিসা কত টাকা ২০২৫
- সিঙ্গাপুর যেতে কি কি কাগজপত্র লাগে
- সিঙ্গাপুর যেতে কত বছর বয়স লাগে
- বাংলাদেশ থেকে সিঙ্গাপুর যেতে কত সময় লাগে
- সিঙ্গাপুরে কাজের ভিসা কত টাকা
- সিঙ্গাপুর টাকার রেট কত বাংলাদেশ ২০২৫
- সিঙ্গাপুরের ১ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা
- সিঙ্গাপুর ১০০ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা
- সিঙ্গাপুরের রাজধানীর নাম কি
- সিঙ্গাপুরের আয়তন কত
- সিঙ্গাপুর মুদ্রার নাম কি
সিঙ্গাপুর বেতন কত ২০২৫
সিঙ্গাপুর বেতন কত সে সম্পর্কে জানার জন্য প্রায় অধিকাংশ মানুষ গুগলে সার্চ করে থাকেন। আপনাদের জানার সুবিধার্থে এই পোস্টের মাধ্যমে আশা করি নিচে জেনে নিতে পারবেন। সিঙ্গাপুর কাজের বেতন নির্ভর করে সাধারণত কাজের ধরণ, দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতার উপরে। একজন প্রবাসী শ্রমিকের যোগ্যতা,দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতার উপরে বেতনের
তারতম্য হয়ে থাকে।বিদেশের মাটিতে অভিবাসীদের বেতন তুলনামূলকভাবে একটু কম হয়ে থাকে। তবে আপনি যদি বড় কোম্পানিতে চাকরি করতে পারেন তাহলে বেতনের পরিমাণটা একটু বেশি পেতে পারেন। সিঙ্গাপুরের ছোট ছোট কোম্পানিগুলোতে কাজ করলে বেতন একটু কম পাওয়া যায়। সেক্ষেত্রে সিঙ্গাপুরের টাকা বাংলাদেশী টাকায় মাসিক হিসাব করা হলে দাাঁড়ায়
প্রায় ৪০ হাজার থেকে ১ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত। আপনারা যারা নতুন সিঙ্গাপুরে আসবেন তাদের বেতন তুলনামূলকভাবে অনেকটা কম হতে পারে। সেজন্য আপনি যদি সিঙ্গাপুরের কাজ করতে আসেন তাহলে অবশ্যই যে কাজ করবেন, সেই কাজের উপরে ট্রেনিং নিয়ে দক্ষতা অর্জন করে আসতে পারেন। আপনি যদি দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা নিয়ে আসতে পারেন,
তাহলে আপনার ভালো কাজ পেতে পারেন এবং বেতনের পরিমাণও বেশি হবে। সিঙ্গাপুরে অন্যান্য প্রবাসী দের চাইতে দেশটির নাগরিকদের বেতনের পরিমাণ বেশি হয়ে থাকে সেক্ষেত্রে তাদের বেতনের পরিমাণ আনুমানিক গড় মাসিক বেতন ৪ লক্ষ থেকে সাড়ে চার লক্ষ টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে।
সিঙ্গাপুর সর্বনিম্ন বেতন কত ২০২৫
সিঙ্গাপুর সরকার দেশটির ন্যূনতম মজুরি কত সেটা এখনো নির্ধারণ করে দেয়নি। সিঙ্গাপুর কোন কাজের চাহিদা বেশি তার জন্য সঠিক তথ্য, আপনারা যারা দেশটিতে যেতে চাচ্ছেন সে সম্পর্কে জানাটা জরুরী । কেননা প্রবাসী শ্রমিকদের কাজের দক্ষতা এবং অদক্ষতার উপরে নির্ভর করে বেতনের তারতম্য অর্থাৎ কম বেশি হয়ে থাকে। একজন দক্ষ সিঙ্গাপুর প্রবাসী
ব্যক্তির মাসিক গড় বেতন প্রায় ৩০ হাজার টাকা এবং অদক্ষ প্রবাসী শ্রমিকের বেতন প্রায় ২৫ হাজার টাকা।এই তথ্যটি পেয়েছি বঙ্গ আইটি ব্লক থেকে। বাংলাদেশ থেকে প্রতিবছর প্রচুর পরিমাণে অধিকাংশ মানুষই সিঙ্গাপুর যাচ্ছে কাজের উদ্দেশ্য। অনেক প্রবাসগামী ভাই আছেন, যারা সম্পত্তি বিক্রি করে এবং ধারের উপর টাকা নিয়ে সিঙ্গাপুর যাচ্ছে, নিজের ভাগ্য উন্নয়নের জন্য।
তাদের অবশ্যই জানা প্রয়োজন সিঙ্গাপুরের সর্বনিম্ন বেতন কত? বাংলাদেশ থেকে সিঙ্গাপুরে কাজের উদ্দেশ্য যারা যায় তাদের মাসিক বেতন হয়ে থাকে সর্বনিম্ন প্রায় ৪০ হাজার টাকার আশেপাশে।
সিঙ্গাপুরে সর্বোচ্চ বেতন কত ২০২৫
সিঙ্গাপুরে সর্বোচ্চ বেতন নির্ভর করবে আপনার কাজের দক্ষতা, যোগ্যতা এবং অভিজ্ঞতার উপরে। সাধারণত যাদের সর্বোচ্চ দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতা রয়েছে সেসব পেশাজীবীদের জন্য বেতন সর্বোচ্চ হয়ে থাকে। উদাহরণ হিসাবে যদি বলি তাহলে বলতে হবে : তথ্য প্রযুক্তি, ব্যাংকিং এবং চিকিৎসা ইত্যাদি ক্ষেত্রে যে পেশাজীবীরা কাজ করেন।সিঙ্গাপুরে তাদের বেতন সর্বোচ্চ
হয়ে থাকে। এসব দক্ষতা সম্পন্ন পেশাজীবী ব্যক্তিদের বেতন সিঙ্গাপুর প্রায় ৩ লক্ষ টাকা হয়ে থাকে বা তার বেশি হতে পারে। আপনি যদি সিঙ্গাপুর যেতে চান এবং বেশি পরিমাণের বেতন উপার্জন করতে চান। তবে অবশ্যই আপনাকে যে কাজ করবেন, সেই কাজের উপরে ট্রেনিং নিয়ে দক্ষতা অর্জন করে যান। পৃথিবীর যে কোন দেশে দক্ষতাকে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব
দিয়ে থাকে। তাই প্রবাসগামী ভাইয়েরা আপনারা যারা কাজের উদ্দেশ্যে দেশটিতে যাবেন সেক্ষেত্রে অবশ্যই দক্ষতা অর্জন করে প্রবাসে যাওয়া উচিত। এছাড়াও সিঙ্গাপুর কোন কাজের চাহিদাগুলো বেশি সেগুলো সম্পর্কে জেনে যাওয়া উচিত। কেননা এত টাকা খরচ করে আপনি যখন প্রবাসী হচ্ছেন যদি সেই টাকা দ্রুত সময় তুলতে না পারেন তাহলে দুঃখের অন্ত থাকে না। তাই বিষয়গুলো মাথায় রাখা আপনার জন্য শুভকর।
সিঙ্গাপুরের ড্রাইভিং কাজের বেতন কত ২০২৫
সিঙ্গাপুরের ড্রাইভিং ভিসা বলে কোনো ভিসা নেই। পূর্বে ড্রাইভিং পেশার চাহিদা সিঙ্গাপুরে প্রচুর ছিল কিন্তু বর্তমানে চাহিদাগুলো কমে যাচ্ছে। তাই আপনি যদি কোন এজেন্সি বা দালালের মাধ্যমে সিঙ্গাপুরের ড্রাইভিং ভিসার কথা বলে টাকা নেয়। তাহলে আপনি বুঝবেন সে হলো প্রতারক।ডাইভিং ভিসাতে নয় আপনি এমনিতেই বিভিন্ন কোম্পানিতে ড্রাইভিং জব
করতে পারবেন। ড্রাইভিং জব এর পাশাপাশি আপনি কনস্ট্রাকশনের জব করতে পারবেন। সিঙ্গাপুরের ড্রাইভিং পেশার ধরা-বাঁধা কোন নির্দিষ্ট বেতন পাবেন না।তবে যারা সিঙ্গাপুরের ড্রাইভিং পেশাতে কাজ করে তাদের তথ্য অনুযায়ী আনুমানিক একটা হিসাব রয়েছে। বর্তমানে ড্রাইভিং পেশায় যারা সিঙ্গাপুরে কাজ করছেন তাদের মাসিক বেতন প্রায় ১০০০ থেকে ১৮০০ ডলার পর্যন্ত। বাংলাদেশি টাকায় হিসাব করলে দাঁড়ায় ৮১,০০০ হাজার টাকা থেকে ১ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা।
সিঙ্গাপুরে ওয়েল্ডিং কাজের বেতন কত ২০২৫
বিভিন্ন ধরনের ওয়েল্ডিং এর কাজ সিঙ্গাপুর প্রচুর রয়েছে। ওয়েল্ডিং কাজের ধরন অনুযায়ী আপনি বেতন পাবেন। সিঙ্গাপুরের যারা ওয়েল্ডিং কাজ করে কিছু কিছু শ্রমিকের বেতন বেশি আবার কিছু কিছু শ্রমিকের বেতন কম হয়ে থাকে। সিঙ্গাপুর প্রবাসী একজন শ্রমিকের ওয়েল্ডিং কাজের মাসিক বেতন হয় ৭০০ থেকে ৮০০ ডলার। তবে আপনি যদি ওভারটাইম কাজ
করেন তাহলে আপনার বেতনের টাকার পরিমাণ বেশি হবে। আর সেটা ডলারে দাঁড়াবে প্রায় ১৪০০ থেকে ১৫০০ ডলার। আপনি যদি বাংলা টাকায় কনভার্ট করেন তাহলে মাসিক বেতনের পরিমাণ হবে প্রায় ৮০ হাজার থেকে ১ লক্ষ ২০ হাজার টাকা পর্যন্ত। আপনি যদি প্রতি মাসে ওভারটাইম করতে পারেন। তবে আপনার বেতনের চেয়ে ওভারটাইমের বেতনেরনের টাকার পরিমান বেশি হবে।
আপনার পরিবারের সচ্ছলতা আনতে চান তবে অবশ্যই আপনাকে প্রতিদিন ওভার টাইম কাজ করা উচিত। ওভারটাইম করার ফলে আপনার বেতন সহজেই দ্বিগুণ করতে পারবেন এবং সাাাথেথ সিঙ্গাপুরে কোন কাজের চাহিদাগুলো বেশি সে কাজের খোঁজ রাখার চেষ্টা করতে পারেন।
সিঙ্গাপুরের কনস্ট্রাকশন কাজের বেতন কত ২০২৫
সিঙ্গাপুর আপনারা যারা কন্সট্রাকশন কাজে যেতে চাচ্ছেন সেক্ষেত্রে কনস্ট্রাকশন কাজের বেতন নির্ভর করবে সাধারণত আপনার দক্ষতা, যোগ্যতা এবং অভিজ্ঞতার উপরে। সিঙ্গাপুরে কনস্ট্রাকশন কাজের বেতন হয়ে থাকে প্রায় ৭০ হাজার থেকে ১ লক্ষ ২০ হাজার টাকা পর্যন্ত। তবে আপনার যদি কাজের উপরে দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতা থাকে বেতনের পরিমাণ বেশি হবে।
সিঙ্গাপুরে কোন কাজের চাহিদা বেশি ২০২৫
সিঙ্গাপুরে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে এসে মানুষ বসবাস করে থাকেন। কেননা বসবাসের কারণ হচ্ছে দেশটি অর্থনৈতিক দিক দিয়ে অনেক শক্তিশালী এবং ধনীতম একটি রাষ্ট্র। সিঙ্গাপুর দেশটি উন্নত বলেই এখানে প্রচুর পরিমাণে কাজের চাহিদা সুযোগ রয়েছে। তাই আপনি যদি সিঙ্গাপুরে কাজের উদ্দেশ্যে যেতে চান তবে অবশ্যই আপনাকে প্রথমে জেনে নিতে হবে
সিঙ্গাপুর কোন কাজের চাহিদা বেশি এই সম্পর্কে। সিঙ্গাপুর দেশটি উন্নয়নশীল দেশ বলে দেশটির অর্থনীতির কারণে নির্মাণ শিল্পে দক্ষ এবং অদক্ষ প্রবাসী শ্রমিকের চাহিদা সব সময় বেশি থেকে থাকে। ইলেকট্রনিক্স থেকে শুরু করে,
- পোশাক
- খাদ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ
- শিল্প ফ্যাক্টরি
উপরে উল্লেখিত এসব প্রতিটি কাজে শ্রমিকদের প্রয়োজন হয়। সিঙ্গাপুর হলো বিশ্বের মধ্যে অন্যতম প্রধান একটি দেেশ তাই শিপেইয়ার্ডে দক্ষ শ্রমিকের চাহিদা বেশি থেকে থাকে। আপনি যদি সিঙ্গাপুরে যেতে পারেন তাই এসব বিষের উপর দক্ষতা অর্জন করে যদি আপনি সিঙ্গাপুর যেতে পারেন তাহলে সর্বোচ্চ বেতন পাবেন।আপনি যদি সিঙ্গাপুরে যেতে চান
তবে যে সিঙ্গাপুর কোন কাজের চাহিদা বেশি , এরমধ্যে ইলেকট্রিক্যাল টেকনেশিয়ান, ইঞ্জিনিয়ারিং দক্ষতা এগুলোর চাহিদা সিঙ্গাপুরে সবচেয়ে বেশি । আপনে যদি এইসব যোগ্যতা নিয়ে সিঙ্গাপুরে যেতে পারেন তবে আপনার বেতন হবে সর্বোচ্চ। এবং এসব কাজ করলে আপনার ভাগ্য ঘুরে দাঁড়াতে পারবে।
ক্রমিক নং | কাজের নাম |
---|---|
০১ | নির্মাণ শ্রমিক |
০২ | প্লাম্বার |
০৩ | ইলেক্ট্রিশিয়ান |
০৪ | সিভিল ইঞ্জিনিয়ার |
০৫ | ড্রাইনিং |
০৬ | বিক্রয় কর্মী |
০৭ | ওয়েল্ডিং শ্রমিক |
০৮ | হোটেল বয় |
০৯ | রেস্টুরেন্ট ওয়েটার |
১০ | রোড ক্লিনার |
১১ | গ্লাস ফিটিংস জব |
১২ | ফাক্টোরি শ্রমিক |
উপরে উল্লেখিত কাজগুলোতে আপনি যদি চাকরি পেতে চান, তবে কাজের উপরে অবশ্যই আপনার যোগ্যতা, দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতা অর্জন করতে হবে। আপনি চাইলে সিঙ্গাপুরে যাওয়ার জন্য কাজের উপরে প্রয়োজনীয় দক্ষতা অর্জন করে নিতে পারেন। আপনি যখন সিঙ্গাপুরে কাজের উদ্দেশ্যে যাবেন তবে অবশ্যই আপনাকে জেনে নিতে হবে কোন কাজগুলো চাহিদা বেশি এবং বেতন কত সে সম্পর্কে।আশা করি বুঝতে পেরেছেন।
সিঙ্গাপুর ভিসা কত টাকা ২০২৫
সিঙ্গাপুর যেতে আপনার কত টাকা লাগবে সেটা নির্ভর করবে আপনার ভিসা ক্যাটাগরির এবং মেয়াদের উপরে। সিঙ্গাপুর যাওয়ার জন্য বিভিন্ন ধরনের ক্যাটাগরির ভিসা রয়েছে। আপনি যদি কাজের উদ্দেশ্যে যেতে চান তবে সেটা কাজের ভিসা নিয়ে যেতে হবে, পড়াশোনা করার জন্য যেতে চাইলে স্টুডেন্ট ভিসা এবং ভ্রমণের করার জন্য গেলে ভিজিট ভিসা, এছাড়া ব্যবসা করার উদ্দেশ্যে যেতে চাইলে বিজনেস ভিসা নিয়ে যেতে পারেন।
সিঙ্গাপুরে যাওয়ার জন্য এসব ভিসা ক্যাটাগরি এবং ভিসার মেয়াদের উপর নির্ভর করবে সিঙ্গাপুর ভিসা খরচ কত টাকা পড়বে। আপনার যদি এলাকার কোন পরিচিত বা আত্মীয় স্বজন সিঙ্গাপুরে থাকে তাহলে তাদের মাধ্যমে যদি যেতে পারেন, তাহলে খরচের পরিমাণ একটু কম হবে। আর যদি কোনো বেসরকারি এজেন্সির মাধ্যমে যেতে চান, তাহলে আপনার খরচের পরিমাণটা বেশি পড়বে। তবে এজেন্সির
মাধ্যমে গেলে অবশ্যই সব সময় সাবধানতা অবলম্বন করবেন। সিঙ্গাপুর কোন কাজের চাহিদা বেশি বা অন্যান্য কাজের জন্য ভিসা করতে করতে কত টাকা লাকতে পারে সেগুলো জানুন।
ক্রমিক নং | ভিসা ক্যাটাগরি | আনুমানিক ভিসা খরচ(টাকা) |
---|---|---|
০১ | ভিজিট ভিসা | ১ লক্ষ থেকে ২ লক্ষ টাকা |
০২ | স্টুডেন্ট ভিসা | ৪ লক্ষ থেকে ৬ লক্ষ টাকা |
০৩ | ওয়ার্ক পারমিট ভিসা | ৫ লক্ষ থেকে ৭ লক্ষ টাকা |
সিঙ্গাপুর যেতে কি কি কাগজপত্র লাগে
আপনি যে কোন দেশেই যান না কেন ভিসা তৈরির ক্ষেত্রে কিছু গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্র বা ডকুমেন্টস লাগবে। সিঙ্গাপুরে যাওয়ার ক্ষেত্রেও এর কোন ব্যতিক্রম নয়। সিঙ্গাপুরে যাওয়ার জন্য গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্র সংগ্রহ করে রাখতে হবে কেননা আপনি যখন ভিসা আবেদন করবেন তখন কাগজপত্রগুলো প্রয়োজন পড়বে। কি কি কাগজপত্র লাগে আপনারা যারা সে সম্পর্কে ধারণা রাখেন না নিচে জেনে নিতে পারেন।
- একটি বৈধ পাসপোর্ট (সর্বনিম্ন ৬ মাস মেয়াদী এবং সর্বনিম্ন ১টি পাতা খালি থাকতে হবে)
- সিঙ্গাপুর থাকে এমন পরিচিত ব্যক্তির আমন্ত্রণ পত্র
- আপনার আবেদন ফি দিতে হবে
- আপনার সদ্য তোলা পাসপোর্ট সাইজের ছবি লাগবে দুই কপি
- পুলিশ ভেরিফিকেশন সার্টিফিকেট লাগবে
- মেডিকেল রিপোর্ট সার্টিফিকেট লাগবে
- জাতীয় পরিচয় পত্র
সিঙ্গাপুর যেতে কত বছর বয়স লাগে
সিঙ্গাপুরের ভিসা পাওয়ার ক্ষেত্রে আপনার বয়স একটি গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাক্টর। আপনার ভিসা ক্যাটাগরি অনুযায়ী বয়সের শর্তগুলো ভিন্নরকম হবে। আপনি যদি টুরিস্ট ভিসার জন্য আবেদন করেন তবে আপনার বয়স লাগবে ১৫ বছর বা তার বেশি। যাদের বয়স ১৮ বছরের কম তাদের অবশ্যই অভিভাবক থাকা বাধ্যতামূলক। আপনি যদি সিঙ্গাপুরে স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়ার জন্য
আবেদন করেন,তবে অবশ্যই আপনার ন্যূনতম বয়স হতে হবে ১৮ বছর। এছাড়া সিঙ্গাপুরে কাজ করার জন্য যদি আবেদন করেন সেক্ষেত্রে আপনার বয়স হতে হবে সর্বনিম্ন ১৮ বছর থেকে ৫০ বছরের মধ্যে। আপনার বয়সের মানদন্ড যদি পূরণ করতে না পারেন তাহলে ভিসা পাওয়ার সম্ভাবনা কম থাকবে।
বাংলাদেশ থেকে সিঙ্গাপুর যেতে কত সময় লাগে
বাংলাদেশ থেকে সিঙ্গাপুর যেতে কত সময় লাগবে সেটা সম্পূর্ণ নির্ভর করবে কোন এয়ারলাইন্স এর মাধ্যমে জাবেন তার উপরে। বাংলাদেশ থেকে সিঙ্গাপুরে দ্রুততম সময় যে এয়ারলাইন্স কোম্পানির বিমানগুলো রয়েছে সেগুলো নিচে উল্লেখ করে দেওয়া হচ্ছে।
- সিঙ্গাপুর এয়ারলাইন্স
- মালয়েশিয়ারা এয়ারলাইন্স
- থাই এয়ারওয়েজ
- এয়ার এশিয়া
বাংলাদেশের ঢাকা থেকে সিঙ্গাপুরের দুরত্ব প্রায় ৩৫০০ কিলোমিটার। বাংলাদেশ থেকে সিঙ্গাপুরের দূরত্ব আপনার অতিক্রম করতে সময় লাগবে প্রায় সাত ঘন্টা থেকে সাড়ে সাত ঘন্টা। বাংলাদেশ থেকে সিঙ্গাপুরে যাওয়ার জন্য আপনার বিমানের টিকিটের মূল্য পড়বে প্রায় ৫০ হাজার টাকা থেকে ৫২ হাজার টাকা পর্যন্ত।
সিঙ্গাপুরে কাজের ভিসা কত টাকা
সিঙ্গাপুরে কাজের ভিসার জন্য আপনার খরচ পড়বে প্রায় ৫ থেকে ৬ লক্ষ টাকা। সিঙ্গাপুর যাওয়ার জন্য আপনার এই খরচটা নির্ভর করবে আপনি কোন ধরনের ভিসা নিয়ে এবং কোন এজেন্সির মাধ্যমে আবেদন করেছেন তার উপরে ।
সিঙ্গাপুর টাকার রেট কত বাংলাদেশ ২০২৫
সিঙ্গাপুর জীবিকার তাগিদে বাংলাদেশ থেকে প্রায় অসংখ্য মানুষ বসবাস করছেন, আবার অনেকেই দেশটিতে জীবিকার সন্ধানে যেতে চাচ্ছেন। সেক্ষেত্রে দেশটিতে যাওয়ার পূর্বে সিঙ্গাপুর টাকার রেট কত বাংলাদেশ সে সম্পর্কে জানাটা খুবই জরুরী। এছাড়া অনেকই রয়েছেন যারা ভ্রমন করার জন্য যেতে চান আবার লেখাপড়ার জন্য যেতে চান। দেশটিতে যে যেভাবেই যাক না কেন
উভয়ের জন্য টাকার রেট সম্পর্কে জানা গুরুত্বপূর্ণ। কেননা যারা প্রবাসী রয়েছেন তারা দেশে টাকা পাঠাতে টাকার রেট সম্পর্কে জানতে হয়। এছাড়া যারা ভ্রমণ করতে যেতে চান সেক্ষেত্রে মানি এক্সচেঞ্জেন ক্ষেত্রে টাকার রেট সম্পর্কে জানা জানার প্রয়োজন পরে। তবে সময়ের সাথে সাথে টাকার রেট পরিবর্তন হয়ে থাকে। তাহলে চলুন সিঙ্গাপুর টাকা রেট কত সে সম্পর্কে নিজে জেনে নেই।
ক্রমিক নং | সিঙ্গাপুরি ডলার | বাংলাদেশী টাকা |
---|---|---|
০১ | ১ ডলার | ৮৮.৯৯ টাকা |
০২ | ৫০ ডলার | ৪৪৪৯৫ টাকা |
০৩ | ১০০ ডলার | ৮৮৯৯ টাকা |
০৪ | ৫০০ ডলার | ৪৪,৪৯০ টাকা |
০৫ | ১০০০ ডলার | ৮৮,৯৯০ টাকা |
সিঙ্গাপুরের ১ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা
সিঙ্গাপুর ১ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা, সে সম্পর্কে জানার জন্য দেশটিতে যারা বসবাস করছেন কিংবা বাংলাদেশ থেকে যাওয়ার জন্য ইচ্ছে পোষণ করছেন উভয়ের জন্য টাকার রেট সম্পর্কে জানা প্রয়োজন। তাহলে চলুন নিচে জেনে নেওয়া যাক সিঙ্গাপুর ১ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা হয় সে সম্পর্কে।
- সিঙ্গাপুর ১ টাকা বাংলাদেশের সমান বাংলাদেশের হচ্ছে ৮৮.৯৯ টাকা।
সিঙ্গাপুর ১০০ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা
সিঙ্গাপুরে যেসব প্রবাসী বসবাস করছেন কিংবা আপনারা যারা নতুন দেশটি ভিজিটে যাচ্ছেন। সময়ের সাথে সাথে টাকার রেট পরিবর্তন হওয়ার ফলে সিঙ্গাপুর ১০০ টাকা সমান বাংলাদেশের কত টাকা হয় সে সম্পর্কে ধারণা রাখেন না। আজকের এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে সহজেই নিচে জেনে নিতে পারবেন।
- সিঙ্গাপুর ১০০ টাকায় সমান বাংলাদেশেশের হচ্ছে টাকা।
সিঙ্গাপুরের রাজধানীর নাম কি
সিঙ্গাপুরের আপনারা যারা বসবাস করছেন তারা সিঙ্গাপুরের রাজধানীর নাম সম্পর্কে জানলেও, অনেকেই রয়েছেন যারা দেশটিতে যেতে চাচ্ছেন অথচ সিঙ্গাপুরের রাজধানীর নাম কি সেই সম্পর্কে ধারণা রাখেন না। এই পোস্টটির মাধ্যমে নিচে জেনে নিতে পারেন।
- সিঙ্গাপুরের রাজধানীর নাম হচ্ছে সিঙ্গাপুর সিটি।
সিঙ্গাপুরের আয়তন কত
সিঙ্গাপুর দেশটি এশিয়া মহাদেশে অবস্থিত। বিশ্বে আয়তনের দিক দিয়ে সিঙ্গাপুর ১৭৫ তম। সিঙ্গাপুর দেশটি ইন্দোনেশিয়া থেকে সিঙ্গাপুর প্রণালী দ্বারা এবং মালয়েশিয়া থেকে জোহর প্রণালী দ্বারা পৃথক হয়েছে। উইকিপিডিয়ার তথ্য অনুসারে সিঙ্গাপুরের মোট আয়তন হচ্ছে ৭২৪.২ বর্গকিলোমিটার।
সিঙ্গাপুর মুদ্রার নাম কি
সিঙ্গাপুর মুদ্রার নাম কি সেই সম্পর্কে প্রায় অধিকাংশ মানুষ ধারণা রাখে না আর সেজন্য গুগলে অনুসন্ধান করে থাকেন। আপনাদের একটি বিষয়ে মাথায় রাখতে হবে সেটা হচ্ছে, বাংলাদেশের মুদ্রাকে যেমন টাকা বলা হয়, তেমনি সিঙ্গাপুরের মুদ্রাকে সিঙ্গাপুর ডলার বলা হয়।
- অর্থাৎ সিঙ্গাপুরের মুদ্রার নাম হচ্ছে সিঙ্গাপুর ডলার।
লেখকের শেষ মন্তব্য
আজকের এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে জানতে পারলেন যে, সিঙ্গাপুরে যেসব কাজের চাহিদা বেশি, সিঙ্গাপুর সর্বনিম্ন বেতন কত, সর্বোচ্চ বেতন কেমন, সিঙ্গাপুর ভিসা খরচ কত টাকা,সিঙ্গাপুর যেতে কি কি ডকুমেন্টস লাগে ইত্যাদি সম্পর্কে। আশা করি পুরো আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়েছেন এবং বুঝতে পেরেছেন। তবে সিঙ্গাপুর যাওয়ার আগে অবশ্যই সিঙ্গাপুর যাওয়ার যাবতীয় তথ্যগুলো জেনে জাবেন। যা উপরে আলোচিত হয়েছে।
মাহবুব আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন
comment url